শুক্রবার, ১৪ ফেব্রুয়ারী ২০২৫, ০১:৫৬ অপরাহ্ন
ব্রেকিং নিউজ :
১৭ ফেব্রুয়ারী সমাবেশ সফল করার লক্ষ্যে নেত্রকোনায় জেলা বিএনপির প্রস্তুতি সভা অনুষ্ঠিত  ঈশ্বরগঞ্জের ইতিবৃত্ত ও অজানা কিছু ইতিহাস ( পর্ব-৩) নেত্রকোনায় কেন্দুয়ায় শিল্প বিপ্লব নিয়ে দুই শতাধিক তরুণের অংশ গ্রহণে ভাবনা উৎসব নেত্রকোনায় কেন্দুয়ায় ‘স্মরণে মননে হেলাল হাফিজ’ সাহিত্য আড্ডা অনুষ্ঠিত আটপাড়ায় অনিয়মের অভিযোগ দেখিয়ে মাদ্রাসার শিক্ষককে বরখাস্ত নেত্রকোণা সরকারি কলেজের শিক্ষার্থীদের যাতায়াতের জন্য বিনামূল্যে বাস সার্ভিস চালু মদন চাঁনগাও ইউনিয়নে কৃষক দলের সমাবেশ অনুষ্ঠিত। কেন্দুয়ায় তিন দিনব্যাপী কৃষক-কৃষাণী প্রশিক্ষণ ও মাঠ দিবস লক্ষীগঞ্জ উচ্চ বিদ্যালয়ের বার্ষিক ক্রীড়া, সাংস্কৃতিক ও পরুষ্কার বিতরনী ২০২৫ অনুষ্ঠিত আটপাড়ায় সরকারি জায়গা দখল, অভিযোগ এলাকাবাসীর।

অবশেষে ৯৯৯ এ কল করে মুক্ত হলেন মা

সুপক রন্জন উকিল, গৌরীপুর (ময়মনসিংহ) প্রতিনিধি 
  • আপডেটের সময় : মঙ্গলবার, ১০ মে, ২০২২
  • ২২৮ বার পড়া হয়েছে
ময়মনসিংহের গৌরীপুর উপজেলার রামগোপালপুর ইউনিয়নের তেরশিরা গ্রামে গত বৃহস্পতিবার (০৮ মে) রাতে এ ঘটনা ঘটে।

ছেলের শ্বশুর বাড়িতে বেড়াতে গেলে স্বামী-স্ত্রীর দাম্পত্য কলহের জেরে ছেলের মাকে আটকে রাখে স্ত্রীর পরিবারের লোকজন। অনেক অনুনয় – বিনয় করেও ছাড়া পাননি ছেলের মা। অবশেষে ৯৯৯ নম্বরে কল দিলে পুলিশের হস্তক্ষেপে মুক্ত মিলে মায়ের।

জানা গেছে, প্রায় তিন বছর পূর্বে জেলার ঈশ্বরগঞ্জ উপজেলার উচাখিলা ইউনিয়নের আলীনগর গ্রামের মৃত আব্দুল জব্বারের পুত্র শহীদুল ইসলাম (২৭) ও গৌরীপুর উপজেলার তেরশিরা গ্রামের আলকাস মিয়ার কন্যা নীলুফার (২৩) বিয়ে হয়। গত এক বছর যাবত দাম্পত্য কলহের জেরে স্বামী-স্ত্রীর সম্পর্কের টানাপড়েন সৃষ্টি হয়। বিষয়টি সমঝোতার আশায় স্বামী শহীদুলের মা রহীমা খাতুন (৫৫) বড় জা রেনুয়ারা (৬০) কে সাথে নিয়ে গত মঙ্গলবার ছেলের শ্বশুরবাড়ি যান । ছেলের শ্বশুর পরিবারের লোকজন ছেলের মাকে আটকে রেখে জামাই শহীদুলকে বাড়িতে এনে জোরপূর্বক তালাকনামায় স্বাক্ষর রাখার পরিকল্পনা করে। বাড়ির লোকজন নজরবন্দি করে রাখে ছেলের মা ও চাচিকে। বিষয়টি জানতে পেরে বৃহস্পতিবার সকালে ছেলের চাচি সুকৌশলে পালিয়ে এসে ঘটনাটি শহীদুলকে জানায়। শহীদুল আত্মীয়-স্বজনদের মাধ্যমে অনেক চেষ্টা করেও তার মাকে উদ্ধার করতে ব্যর্থ হয়। পরে ৯৯৯ নম্বরে কল করলে গৌরীপুর থানার এএসআই ইনচান ও কনস্টেবল ছামিউল ঘটনাস্থলে উপস্থিত হয়ে অবরুদ্ধ রহিমাকে উদ্ধার করে শহীদুলের কাছে ফিরিয়ে দেন।

শহীদুলের মা রহিমা জানান, অল্প সময়ের ব্যবধানে পুলিশের হস্তক্ষেপে আমি মুক্ত হয়েছি। ধন্যবাদ জরুরী সেবা ৯৯৯।

এই পোস্টটি আপনার সামাজিক মিডিয়াতে শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই বিভাগের আরও খবর
© All rights reserved © 2021 khobornetrokona
Developed by: A TO Z IT HOST
Tuhin