শুক্রবার, ২০ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ০১:১৩ অপরাহ্ন
ব্রেকিং নিউজ :
মদনে বিভিন্ন জাতের মাছের পোনা জলাশয়ে অবমুক্তকরণ কেন্দুয়ায় জমি সংক্রান্ত বিরোধে একজন নিহত নেত্রকোনার কলমাকান্দায় যৌথ বাহিনীর অভিযান ঃ সাড়ে ১৭ লক্ষ টাকার ভারতীয় কম্বল ও সিগারেটের ফিল্টার জব্দ মদনে জমিয়তে উলামায়ে ইসলাম বাংলাদেশ এর সম্মেলন ও কাউন্সিল অনুষ্ঠিত। বিএনপির নাম ভাঙ্গিয়ে কেউ চাঁদাবাজী ও সন্ত্রাসী করলে কাউকে ছাড় দেয়া হবে না              …….ব্যারিস্টার কায়সার কামাল  ছাত্র জনতার গণ অভ্যূত্থানে শহীদদের আত্মত্যাগ জাতি চিরদিন শ্রদ্ধাবরে স্মরণ করবে ……..ব্যারিস্টার কায়সার কামাল মদনে ছাত্রদলের সংবর্ধনায় সাবেক স্বরাষ্ট্রপ্রতিমন্ত্রী লুৎফরজামান বাবরের মুক্তি দাবি। কেন্দুয়ায় গ্রাম্য সালিশকে কেন্দ্র করে যুবককে অমানবিক নির্যাতন। নেত্রকোনার কলমাকান্দায় যৌথ বাহিনীর অভিযানঃ ৩৫০ বস্তা ভারতীয় চিনি জব্দ বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলনে গুলিবর্ষণকারী নেত্রকোনার বারহাট্টা উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি খোকন ঢাকার কল্যানপুর হতে গ্রেফতার

জমি নিয়ে বিরোধের জের ॥ গৌরীপুরে বিষ দিয়ে ধানের চারা মেরে ফেলার অভিযোগ!

স্টাফ রিপোর্টার সুপক রঞ্জন উকিল
  • আপডেটের সময় : মঙ্গলবার, ৬ ফেব্রুয়ারি, ২০২৪
  • ৭৩ বার পড়া হয়েছে
ময়মনসিংহ জেলার  গৌরীপুর উপজেলার ৬নং বোকাইনগর ইউনিয়নের কাশিমপুর গ্রামে কৃষক মো. লুৎফর রহমানের রোপিত ধানের চারা ঘাস মারার বিষাক্ত ওষুধ স্প্রে করে মেরে ফেলার অভিযোগ পাওয়া গেছে। এ ঘটনায় উপজেলা নির্বাহী অফিসার কার্যালয়ে প্রতিকার চেয়ে কৃষক মঙ্গলবার (৬ ফেব্রুয়ারি) অভিযোগ দায়ের করেন।
সরেজমিনে গিয়ে দেখা যায়, কৃষকের রোপিত ধানের চারা বিবর্ণ রঙের হয়ে মরে যাচ্ছে। এ জমির চারপাশের রোপিত ধানের চারাগুলো সবুজ রঙ ধারণ করে বেড়ে উঠছে। কাশিমপুর গ্রামের মৃত আব্দুল খালেকের পুত্র মো. লুৎফর রহমান জানান, জমি নিয়ে আব্দুল কাদির, বাচ্চু মিয়া, খোকন মিয়া ও নয়ন মিয়ার সঙ্গে বিরোধ চলে আসছিলো। এর আগেও রোপিত জমিতে ওরা মই দিয়ে ধানের চারা নষ্ট করে ফেলে। এবার বিষাক্ত ওষুধ দিয়ে ৩৬শতাংশ ভূমিতে রোপিত ধানের চারাগুলো মেরে ফেলা হয়েছে।
ধানের চারা মেরে ফেলার বিষয়টি অস্বীকার করেন আব্দুল কাদিরের পুত্র মো. নয়ন মিয়া। তিনি জানান, এ জমির মালিক আমি। বন্ধকী সূত্রে সাতবছর যাবৎ হালচাষ করে আসছি। আমার জমি আমি মই দিয়েছিলাম। জমির মালিকানা নিয়ে আদালতে মামলা রয়েছে। স্থানীয় ওয়ার্ড মেম্বার মো. ফারুক মিয়া জানান, জমি নিয়ে বিরোধ ছিলো। লুৎফুর রহমানের কাগজপত্র দেখে তাকে জমি বুঝিয়ে দেয়া হয়েছে। কে বা কারা জঙ্গলমারার ওষুধ (বিষাক্ত বিষ) প্রয়োগ করে রোপিত ধানের চারা মেলে ফেলেছে। তবে বিষয়টা দুঃখজনক। উপজেলা কৃষি বিভাগের উপসহকারী কৃষি অফিসার সালমা আক্তার জানান, মাত্রাতিরিক্ত বিষ প্রয়োগের কারণে ধানের চারায় গোড়াপচে রোপিত ধানের চারা মারা যাচ্ছে।

এই পোস্টটি আপনার সামাজিক মিডিয়াতে শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই বিভাগের আরও খবর
© All rights reserved © 2021 khobornetrokona
Developed by: A TO Z IT HOST
Tuhin