নব্বই দশকের তুখোড় ছাত্রনেতা স্বৈরশাসক প্রেসিডেন্ট এরশাদ বিরোধী ছাত্র আন্দোলনের অন্যতম সংগঠক, আওয়ামী লীগ কেন্দ্রীয় কমিটির মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক উপ-কমিটির সদস্য শফি আহমেদের মৃত্যুতে নেত্রকোণার রাজনৈতিক অঙ্গণ সহ সর্বস্তরের মানুষের মাঝে নেমেছে শোকের ছায়া। সোমবার সন্ধ্যায় ০৭ ঘটিকায় তিনি অসুস্থ হয়ে পরলে ঢাকার উত্তরার একটি হাসপাতালে নেওয়া হলে ডাক্তার তাঁকে মৃত ঘোষণা করেন। তাঁর বয়স হয়েছিল ৬৩ বছর।
শফি আহমেদের মরদেহ মঙ্গলবার ঢাকা থেকে নেত্রকোণা শহরের মোক্তারপাড়া বাসায় আনা হবে বলে জানিয়েছেন, নেত্রকোণা-২ আসনের সংসদ সদস্য আশরাফ আলী খান খসরু। তিনি আর ও জানান, আসরের নামাজের পর নেত্রকোণায় জানাজা শেষে পারিবারিক কবরস্থানে তাকে দাফন করা হবে।
শফী আহমেদের মৃত্যুতে গভীর শোক জানিয়ে সংসদ সদস্য আশরাফ আলী খান খসরু শোক সন্তপ্ত পরিবারের সদস্যদের প্রতি সমবেদনা জানান।এছাড়াও শোক জানিয়েছেন, নেত্রকোণা জেলা পরিষদ চেয়ারম্যান বীর মুক্তিযোদ্ধা অসিত সরকার সজল, জেলা পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান ও জেলা আওয়ামী লীগের সহ সভাপতি প্রশান্ত রায়, জেলা সেক্টর কমান্ডারস ফোরামের সভাপতি বীর মুক্তিযোদ্ধা মো. শামছুজ্জোহা, জেলা প্রেস ক্লাবের সদস্যসচিব বীর মুক্তিযোদ্ধা হাবিবুর রহমান, সাবেক সাধারণ সম্পাদক শ্যামলেন্দু পাল, জেলা মুক্তিযোদ্ধা সংসদের সাবেক কমান্ডার হায়দার জাহান চৌধুরী, বাংলাদেশ প্রেসক্লাবের নেত্রকোনা জেলার সভাপতি মোঃ শামীম, জেলা ছাত্রলীগের সভাপতি রবিউল আওয়াল শাওন, নেত্রকোণা সাহিত্য সমাজের সাধারণ সম্পাদক সাইফুল্লাহ এমরান।
শফি আহমেদের গ্রামের বাড়ি নেত্রকোণার মদন উপজেলার মাখনা গ্রামে। তার বাবার নাম আজিজ মুক্তার তার মৃত্যুতে মদন উপজেলাতেও রাজনৈতিক অঙ্গণ সহ সাধারণ মানুষের মাঝে শোকের ছায়া নেমে এসেছে।
মোঃ আংগুর রহমান ভূইয়া
মোবাইল ০১৯০৫৩৪০২৭২
তাং ০৪/০৬/২৪ ইং