নেত্রকোনা জেলার অধিকাংশ নাগরি দরিদ্র পীড়িত। দরিদ্র পীড়িত জনসাধারণ সরকারি হাসপাতালগুলো চিকিৎসার উপর বিশেষভাবে নির্ভরশীল। সে মোতাবেক নেত্রকোনা জেলার স্বাস্থ্য সেবার মানোন্নয়নে ভুক্তভোগী জনসাধারণের অভিমতের ভিত্তিতে নিম্নোক্ত জনগুরুত্বপূর্ণ দাবি সমূহ বাস্তবায়নের জন্য সিভিল সার্জন বরাবর স্মারকলিপি প্রদান করা হয়।
দাবিসমূহ:
১. সারা জেলায় সরকারি হাসপাতালগুলোতে স্বাস্থ্যসেবার মানউন্নয়ন ও সকল ধরনের অনিয়ম বন্ধ করতে হবে।
২. আধুনিক সদর হাসপাতালে অভ্যন্তরে চারপাশের ড্রেন নির্মান করে হাসপাতালে আশেপাশের এলাকা জলাবদ্ধতার জরুরিভাবে নিরসন করতে হবে।
৩. স্বাস্থ্য কর্মীদের আচরণ অধিকতর রোগী বান্ধব হওয়া চাই।
৪. প্রতিটি হাসপাতালে স্বাস্থ্যসম্মত পরিবেশ ও পরিষ্কার পরিচ্ছন্নতা নিশ্চিত করতে হবে।
৫. অফিস চলাকালীন সদর হাসপাতালে ঔষধ কোম্পানির প্রতিনিধিদের অবাধ যাতায়াত বন্ধ করতে হবে।
৬. দায়িত্বপ্রাপ্ত চিকিৎসক ব্যতীত অন্যদের ধারা ব্যবস্থাপত্র লিখা বন্ধ করতে হবে।
৭. বহির্বিভাগের আগত রোগী সাধারণের জন্য পর্যাপ্ত গণশৌচাগার নির্মাণ করতে হবে।
৮. হাসপাতাল এলাকার দালালদের দৌরাত্ব বন্ধ করতে হবে।
৯. দরিদ্র জনসাধারণের জন্য পর্যাপ্ত ঔষধ সরবরাহ নিশ্চিত করতে হবে এবং হাসপাতালে আগত রোগীদের যাতায়াতের প্রবেশপথ অবিলম্বে সংস্কার করতে হবে।
এ সময় নেত্রকোনা জেলার সচেতন নাগরিক সমাজের পক্ষে খানে আলম খানের স্বাক্ষরিত স্মারকলিপি প্রদান করা হয়েছে।
এ সময় উপস্থিত ছিলেন, মজিবুর রহমান (জজ) সমন্বয়কারী নেত্রকোনা উন্নয়নে নাগরিক আন্দোলন, হারুন-অর-রশিদ সাংগঠনিক সম্পাদক নেত্রকোনা উন্নয়নে নাগরিক আন্দোলন, সালেহ আহমেদ খান (শামিম)নেত্রকোনা উন্নয়নে নাগরিক আন্দোলন, বীর মুক্তিযোদ্ধা হায়দার জাহান চৌধুরী, ফজলুর রহমান খান, আব্দুস সালাম এলাকার স্থানীয় জনসাধারণসহ আরো অনেকেই।
স্মারকলিপি প্রদানের সময় বক্তব্য রাখেন,মজিবুর রহমান (জজ) সমন্বয়কারী নেত্রকোনা উন্নয়নে নাগরিক আন্দোলন, হারুন-অর-রশিদ সাংগঠনিক সম্পাদক নেত্রকোনা উন্নয়নে নাগরিক আন্দোলন, সালেহ আহমেদ খান (শামিম)নেত্রকোনা উন্নয়নে নাগরিক আন্দোলন, বীর মুক্তিযোদ্ধা হায়দার জাহান চৌধুরী, ফজলুর রহমান খানসহ আরো অনেকে।
বক্তারা বলেন, এক সপ্তাহের মধ্যে আমাদের সব দাবি পূরণ করতে হবে যদি পূরণ না করা হয় তাহলে আমরা আন্দোলনে নামব।