আসন্ন ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনকে সামনে রেখে নেত্রকোনা জেলা কেন্দুয়া উপজেলার ৭নং মাসকা ইউনিয়নের সাধারণ ভোটারদের মাঝে আব্দুস সালাম বাঙ্গালী জনপ্রিয়তায় শীর্ষে। সাধারণ ভোটারদের সাথে কথা বলে জানা যায়-মাসকা ইউনিয়নের চেয়ারম্যার পদে সম্ভাব্য প্রার্থীদের মধ্যে একমাত্র সালাম বাঙ্গালীই সর্বোচ্চ গ্রহণযোগ্য প্রার্থী। আসন্ন ইউপি নির্বাচনে সে চেয়ারম্যান পদে নির্বাচন করলে দলমত নির্বিশেষে বিপুল ভোট দিয়ে বিজয়ী করবে। গত ইউপি নির্বাচনে নৌকা প্রতীক নিয়ে নির্বাচনে অংশ নিয়ে নিজ দলীয় অনেকের বিরোধিতায় পরাজিত হয় বলে অনেকে মন্তব্য করেন। সাবেক ছাত্রলীগ নেতা আব্দুস সালাম বাঙালীর বর্তমান সময়ে সম্ভাব্য সকল প্রার্থীর চেয়ে অধীক জনপ্রিয় ও তার সমর্থক বেশী।
অনেকেই বলেন-এটা স্থানীয় নির্বাচন। এ নির্বাচনে পেশী শক্তি ও অন্যান্য পক্রিয়ায় চাপ প্রয়োগ করলে হিতে বিপরীত হবে। কয়েকজন সাধারণ ভোটারদের সাথে কথা বললে তারা বলেন- সালাম বাঙ্গালীর বিকল্প সালাম বাঙ্গালীই। এছাড়াও তারা একমত প্রকাশ করে বলেন-এই ইউনিয়নে এমন সম্ভাব্য প্রার্থীর নাম শুনছি যিনি প্রার্থী হলে বিপুল ভোটের ব্যবধানে লজ্জাজনকভাবে পরাজিত হবে। এমনকি মেম্বারী নির্বাচন করলেও পরাজিত হবে।
এ বিষয়ে কথা হলে সাধারণ অনেক ভোটার বলেন- আব্দুস সালাম বাঙালী গত নির্বাচনের পর থেকে এলাকার জনমানুষের সাথে সুসম্পর্ক বজায় রেখে কাজ করে যাচ্ছেন।
তাই বর্তমান সময়ে সম্ভাব্য চেয়ারম্যান প্রার্থীদের মধ্যে আব্দুস সালাম বাঙালীর সমর্থক সংখ্যা দিন দিন বৃদ্ধি পাচ্ছে। এছাড়াও এলাকার তৃণমূল নেতাকর্মী ও ভোটাররা এরই মধ্যে তার পক্ষে মাঠে নেমে প্রচারণা চালাচ্ছেন।
এ বিষয়ে আব্দুস সালাম বাঙালী বলেন, জনগণ আমাকে ভালবাসেন, আমিও জনগনকে ভালবাসি। আমি নৌকার লোক। ছাত্র জীবন থেকে বঙ্গবন্ধুর আর্দশ নিয়ে ছাত্রলীগের রাজনৈতির সাথে জরিত। সেই কলেজ শাখা থেকে শুরু করে উপজেলা ছাত্রলীগের সভাপতি হয়েছি। বিগত বিএনপি সরকারের সময় হামলা,মামলা ও নির্যাতনের শিকার হয়েছি। তার পরেও পিছ-পা হয়নি। গত নির্বাচনে জননেত্রী শেখ হাসিনা আমাকে নৌকা প্রতিক দিয়েছিল। অল্পের জন্য পরাজিত হতে হয়েছে। আশাকরি আসছে ইউপি নির্বাচনে ও জননেত্রী শেখ হাসিনা আমাকে নৌকা প্রতিক দিবেন। আশা করি জনগণের ভোটে এবার আমি জয়ী হব।
পরিশেষে তিনি বলেন- সর্বশেষ জনগনের সিদ্ধান্তই চুড়ান্ত সিদ্ধান্ত।