তথ্য অধিকার আইন অনুযায়ী উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা কোনো তথ্য প্রদানকারী কর্মকর্তা নন।
খালিয়াজুড়ি প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা রাজীব আহম্মেদ বলেন, আমার অফিসে অর্থাৎ উপজেলা নিবার্হী অফিসারের কার্যালয় ( দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা শাখা) খালিয়াজুড়ি, নেত্রকোণা এর অফিস সহকারী কাম কম্পিউটার মুদ্রাক্ষরিক পদটি দীর্ঘ পাঁচ বছর ধরে শূন্য রয়েছে। উপসহকারী প্রকৌশলী পদটিও দু’বছর ধরে শূন্য রয়েছে। আমার অফিসে সরকার কর্তৃক নিয়োগকৃত কোনো স্থানীয় কর্মচারী নেই।
প্রকল্প বাস্তবায়নের ক্ষেত্রে জেনারেল হোক বা বিশেষ প্রত্যেক প্রকল্প বাস্তবায়নের জন্য আলাদা প্রকল্প বাস্তবায়ন কমিটি থাকে। যেখানে স্থানীয় গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গ, ইউপি সদস্য, ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যানের সমন্বয়ে কাজ করা হয়। আর বিশেষ প্রকল্পের ক্ষেত্রে মাননীয় এমপি মহোদয় পিআইসি অনুমোদন করে থাকেন। এখানে আলাদাভাবে উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা কোনো কমিটি অনুমোদন বা কোনো কমিটির সভাপতি হতে পারেন না।
খালিয়াজুড়ি উপজেলার প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা রাজীব আহম্মেদ আরও জানান, আমার বিরুদ্ধে আনীত অভিযোগ সম্পূর্ণ মিথ্যা ও ভিত্তিহীন।
উদ্দেশ্যপ্রণোদিত ভাবে আমার বিরুদ্ধে এসকল বানোয়াট অভিযোগ আনা হয়েছে। মূলত সরকারের উন্নয়নকে বাধাগ্রস্ত করতেই একটি কুচক্রী মহল এই ধরনের ষড়যন্ত্রে লিপ্ত হয়েছে। সেই সাথে আমার বিরুদ্ধে যে অসত্য সংবাদ প্রচার করা হয়েছে তার বিরুদ্ধে দৃঢ় প্রতিবাদ জানাই।
মানবসেবার ব্রত নিয়ে কাজে যোগদান করেছি। তাই সবসময়ই দায়িত্ব পালনে সচেষ্টতা রাখি এবং ভবিষ্যতেও স্বচ্ছতার সাথে কাজ করে যাবো বলে বিশ্বাস করি।