সোমবার, ০২ ডিসেম্বর ২০২৪, ১০:৩২ অপরাহ্ন
ব্রেকিং নিউজ :
নেত্রকোনায় ‘নিরাপদ অভিবাসন ও দক্ষতা উন্নয়ন শীর্ষক’ সেমিনার শেখ হাসিনার নাম পরিবর্তন করে শাহ্ সুলতান বিশ^বিদ্যালয় নামকরণের দাবীতে নেত্রকোনায় মানববন্ধন ও স্মারকলিপি প্রদান মদন ভারপ্রাপ্ত ইউএনওর বিরুদ্ধে বিএনপির ঝাড়ু মিছিল। লুৎফুজ্জান বাবরের ২১ শে গ্রেনেড হামলা মামলায় খালাসে মদনে আনন্দ মিছিল। একবিংশ শতাব্দীর চ্যালেঞ্জ মোকাবেলায় ছাত্র-ছাত্রীদেরকে লেখাপড়ার পাশাপাশি গবেষণায় মনোযোগ দিয়ে হবে            —–অধ্যাপক আনু মোহাম্মদ  এডভোকেট আলিফ হত্যাকান্ডের ন্যায় বিচার ও উগ্রবাদী ইসকন নিষিদ্ধ করার দাবিতে   নেত্রকানায় খেলাফত আন্দোলনের  বিক্ষোভ মিছিল ও প্রতিবাদ সমাবেশ মদনে  ৫ ম শ্রেণীর বাক প্রতিবন্ধী শিশুকে জোরপূর্বক ধর্ষন  যুবকের বিরুদ্ধে মামলা। নেত্রকোণায় সৌদি আরবে ফুড ডেলিভারি কোম্পানীতে লোক নিয়োগে জব ফেয়ার অনুষ্ঠিত  নেত্রকোণায় ঠিকাদার সমিতি গঠন : আজাদুর রহমান সভাপতি ও তাজেজুল ইসলাম ফারাস সুজাত সাধারন সম্পাদক  হেফাজত ইসলামের পূর্ণাঙ্গ কমিটি গঠন।

সরকারি ত্রাণের ৪ বস্তা কম্বল চেয়ারম্যানের বাড়িতে

বিশেষ প্রতিনিধিঃ আঙ্গুর রহমান ভূঁইয়া
  • আপডেটের সময় : বুধবার, ১০ জানুয়ারি, ২০২৪
  • ২১২ বার পড়া হয়েছে

নেত্রকোনার মদন উপজেলার গোবিন্দশ্রী ইউনিয়নের ইউপি চেয়ারম্যান মাইদুল ইসলাম খান মামুনের বাড়িতে পাওয়া গেল সরকারি ত্রাণের ৪ বস্তা কম্বল।

সরকারি ত্রাণের কম্বল বিতরণে অনিয়মের অভিযোগ উঠেছে ইউপি চেয়ারম্যান মাইদুল ইসলাম খান মামুনের বিরুদ্ধে।

গেল সপ্তাহে ইউপি চেয়ারম্যান উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তার অফিস থেকে ৪শ ১০ পিস অসহায় মানুষকে দেওয়ার জন্য সরকারি ত্রাণের কম্বল নিয়ে দুই বস্তা ইউনিয়ন পরিষদে রাখে এবং বাকী চার বস্তা কম্বল তার নিজ বাড়ীতে রাখছেন।

হাড়ভাঙ্গা শীতে এলাকার অসহায় মানুষ কম্বল না পেয়ে মৌখিক অভিযোগ করেন, মঙ্গলবার (৯ জানুয়ারি) সরজমিনে গিয়ে তার বসত ঘরে ৪ বস্তা রয়েছে সরকারি ত্রাণের কম্বল।

সরকারি ত্রাণের ৪ বস্তা কম্বল অসহায় হতদরিদ্র মানুষদের বিলি না করে চেয়ারম্যানের বাড়িতে রাখায় এ বিষয়ে জানতে চাইলে, ইউপি চেয়ারম্যান মাইদুল ইসলাম খান মামুন বলেন, সরকারি ৩শ ৫০ পিস কম্বল পেয়েছি পিআই ও অফিস থেকে নিয়ে আসছি।

বাকী ৬০ পিস কম্বল উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা ইউএনওর কথা বলে রেখে দিয়েছেন আমার কাছে থেকে।

এখন ৪ বস্তা কম্বল আমার বাড়িতে রাখছি, আর ২ বস্তা কম্বল ইউনিয়ন পরিষদে রাখছি। আমি সুনামগঞ্জে থেকে আসিয়া,এই কম্বল বিতরণ করব। বাড়িতে কম্বল রাখার বিষয়টি জিজ্ঞেস করলে বিভিন্ন অজুহাত দিয়ে তিনি এড়িয়ে যান ইউপি চেয়ারম্যান মাইদুল ইসলাম খান মামুন।

 

উপজেলা সমবায় অফিসার ও ইউনিয়নের কম্বল বিতরণের ট্যাগ অফিসার মোঃ আবুল কালাম আজাদ জানান, ইউনিয়ন পরিষদে কম্বল নেয়ার বিষয়টি আমার জানা নাই। তবে কম্বল চেয়ারম্যানের বাড়িতে রাখা কোনভাবেই ঠিক হয়নি। গরিব মানুষের মাঝে বিলিনা করে বাড়িতে রেখে থাকলে তিনি অন্যায় করেছেন।

এ বিষয়ে উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা মোঃ শওকত জামিল জানান, গোবিন্দশ্রী ইউনিয়নে ৪শ ১০ পিস কম্বল ২ জানুয়ারি চেয়ারম্যানকে বুঝিয়ে দেয়া হয়েছে। ত্রাণের কম্বল চেয়ারম্যানের বাড়িতে রাখার কোন বিধান নেই। চেয়ারম্যান ত্রাণের কম্বল ব্যবহার কিংবা তার বসত বাড়িতে রাখলে তার বিরুদ্ধে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেয়া হবে।

এই পোস্টটি আপনার সামাজিক মিডিয়াতে শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই বিভাগের আরও খবর
© All rights reserved © 2021 khobornetrokona
Developed by: A TO Z IT HOST
Tuhin