শনিবার, ০৭ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ০৭:৪৫ অপরাহ্ন
ব্রেকিং নিউজ :
সকল ষড়যন্ত্র মোকাবিলায় জামায়াতকে পাহারাদারের ভূমিকা পালন করতে হবে —-এহসানুল মাহবুব জুবায়ের নেত্রকোনা-০৩ আসনে বিএনপির দূর্দিনের  কান্ডারী ড.রফিকুল ইসলাম হিলালী কেন্দুয়ার রাজপথের পরীক্ষিত ছাত্রদল নেতা সাইফুল আলম ভূঞা কেন্দুয়া ১০৪ নেতা কর্মীর নামে মামলা। নেত্রকোণা সাহিত্য সমাজের কমিটি গঠন আবু আক্কাস আহমেদ সভাপতি তানভীর জাহান চৌধুরী সাধারণ সম্পাদক নেত্রকোনার ঘাগড়া ইউপি চেয়ারম্যান রানা ও সচিব রফিকের নানা অনিয়ম দুর্নীতির বিরুদ্ধে সংবাদ সম্মেলন বিষপ্রয়োগে সাড়ে ৫লাখ পোনা মাছ মেরে ফেলার অভিযোগ! শিশু ধর্ষণের অভিযোগে দাদার বিরুদ্ধে থানায় মামলা। নেত্রকোণার পূর্বধলায় প্রতিপক্ষের হামলায় স্বামী-স্ত্রী আহত নেত্রকোণা ও পূর্বধলায় বিএনপির  প্রতিষ্ঠা বার্ষিকী পালিত

মোমবাতি প্রজ্বলনের মধ্য দিয়ে শালীহর ট্রাজেডি পালন

সুপক রন্জন উকিল, গৌরীপুর (ময়মনসিংহ) প্রতিনিধি
  • আপডেটের সময় : শনিবার, ২১ আগস্ট, ২০২১
  • ২৪৪ বার পড়া হয়েছে
১৯৭১ সালের ২১ আগস্ট ময়মনসিংহের গৌরীপুরের শালীহর গ্রামে পাকবাহিনীর গণহত্যায় শহীদদের স্মরণে বধ্যভূমিতে পুষ্পস্তবক অর্পণ, মোমবাতি প্রজ্জ্বলন ও আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে।
শনিবার সন্ধ্যায় শালীহর বধ্যভূমিতে নির্মিত স্মৃতিসৌধে উপজেলা প্রশাসন, বীরমুক্তিযোদ্ধা ও মুক্তিযোদ্ধা সন্তান কমান্ডের উদ্যোগে এই কর্মসূচি পালিত হয়।
উপজেলা নির্বাহী অফিসার হাসান মারুফের সভাপতিত্বে আলোচনাসভায় বক্তব্য রাখেন উপজেলা মুক্তিযোদ্ধা সংসদের সাবেক কমান্ডার বীরমুক্তিযোদ্ধা আব্দুর রহিম, সাবেক ডেপুটি কমান্ডার বীরমুক্তিযোদ্ধা নাজিম উদ্দিন, বীরমুক্তিযোদ্ধা ফজলুল হক খান, নুরল হক, প্রদীপ বিশ্বাস, উপজেলা মুক্তিযোদ্ধা সন্তান কমান্ডের সভাপতি আবুল ফজল আজাদ মুহাম্মদ হীরা, পৌর মুক্তিযোদ্ধা সন্তান কমান্ড সভাপতি মশিউর রহমান কাউসার, সাধারণ সম্পাদক উজ্জল চন্দ্র, এসো গৌরীপুর গড়ির স্বমন্বয়কারী আবু কাউছার চৌধুরী রন্টি প্রমুখ।
আলোচনাসভা শেষে শালীহর গণহত্যায় শহীদ পরিবারের সদস্যদের উপজেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে আর্থিক অনুদান দেয়া হয়।
প্রসঙ্গত ১৯৭১ সালের মুক্তিযুদ্ধের ২১ আগস্ট ময়মনসিংহের গৌরীপুরের শালীহর গ্রামে পাকবাহিনীর গণহত্যায় ১৪ জন শহীদ হন।  সেদিন পাকবাহিনীর ভয়ে হিন্দু পরিবারের সদস্যরা শহীদদের মৃতদেহ সৎকার করতে না পেয়ে মাটিতে পুতে রেখেছিল। আর শহীদ পরিবারগুলোর অভিযোগ, তারা মানবেতর জীবনযাপন করলেও কেউ তাদের খোঁজ নেয় না।
শহীদ জ্ঞানেন্দ্র মোহন কর এর নাতনী, সুনামগঞ্জ জেলা আওয়ামী লীগের সদস্য ও তাহিরপুর উপজেলা শাখার আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক  অমল কান্তি কর জানান, পাকিস্থানী হানাদার বাহিনী গুলি করে হত্যা করে তার ঠাকুদা জ্ঞানেন্দ্র মোহন কর এবং ঠাকুদার ভাই মোহিনী মোহন করকে। প্রাণ ভয়ে জ্ঞানেন্দ্র মোহন কর-এর ছেলে বাদল চন্দ্র কর সুনামগঞ্জের তাহিরপুর উপজেলায় চলে আসেন। সেখানে তিনি পল্লী চিকিৎসক হিসেবে কাজ করেন এবং মুক্তিযুদ্ধের সময়ে আহত ব্যক্তিদের চিকিৎসায় সহযোগিতা করেন।

এই পোস্টটি আপনার সামাজিক মিডিয়াতে শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই বিভাগের আরও খবর
© All rights reserved © 2021 khobornetrokona
Developed by: A TO Z IT HOST
Tuhin