শৈশবে পরিবারের সদস্যদের মুখে বঙ্গবন্ধু নামটা শুনেছি কতশত বার। মনের অজান্তেই তার প্রতি ধীরে ধীরে মুগ্ধতার সঞ্চার হতে থাকে। যদিও রাজনীতি কি জিনিস তা বোধগম্য ছিলোনা।
বাংলাদেশ ছাত্রলীগ তিনি নিজ হাতে গড়েছিলেন। তাই হয়তো জ্ঞান হবার পর থেকেই ছাত্রলীগের সাথে আমার এতো প্রেম হয়ে উঠে। এভাবেই বলছিলেন মোহনগঞ্জ উপজেলা ছাত্রলীগ নেতা প্লাবন রহমান।
সেই সাথে জানান মোহনগঞ্জ উপজেলা ছাত্রলীগ নিয়ে তার স্বপ্নের কথা। ইতিমধ্যে উপজেলা ছাত্রলীগের সভাপতি পদে জীবন বৃত্তান্তও তুলে দিয়েছেন দায়িত্বপ্রাপ্তদের হাতে।
তার মতে মোহনগঞ্জ ছাত্রলীগ মেধাবী এবং সৃষ্টিশীলতায় পূর্ণ। এই মেধা গুলোকে সঠিক পরিচর্যার প্রবল ইচ্ছে তার ভেতর। তাই হতে চান উপজেলা ছাত্রলীগের সভাপতি এবং করতে চান মুজিব আদর্শের চাষ।
প্লাবন রহমান পরিবারসূত্রে আওয়ামী রাজনীতিতে এসেছেন। তিনি আরও বলেন, আমি যখন প্রাথমিকের ছাত্র তখন বিএনপি সরকার ক্ষমতায়। পিশাচ প্রতিমন্ত্রী বাবরের নির্দেশে আমার ঘরবাড়িতে বারবার ব্যাপক ভাংচুর ও অগ্নিসংযোগ করা হয়। গুরুতর আঘাত করা হয়েছিল আমার পরিবারের সদস্যদের। যা আজও স্মৃতিতে ভেসে উঠে।
স্নাতক অধ্যয়নকালীন সময়ে নেত্রকোণার প্রায় প্রতিটি কলেজে বঙ্গবন্ধু ও মুক্তিযুদ্ধ বিষয় নিয়ে সভা-সেমিনার করার অভিজ্ঞতা আছে প্লাবন’র।
প্লাবন রহমান সবশেষ ব্যক্ত করেছেন ছাত্রলীগের প্রেমে তার নিমগ্নতার কথা। এই গভীর ভালোবাসা থেকেই হয়েছেন মোহনগঞ্জ ছাত্রলীগের সভাপতি প্রার্থী।
সকল ছাত্রলীগ কর্মীদের আশার প্রতিফলন ঘটিয়ে উপজেলা ছাত্রলীগের গুরু দায়িত্ব তার উপরই অর্পিত করবেন নীতিনির্ধারকরা। এমনটাই বিশ্বাস করেন পরিশ্রমী ছাত্রলীগ কর্মী প্লাবন রহমান।