বৃহস্পতিবার, ১২ জুন ২০২৫, ০৫:৫৫ অপরাহ্ন
ব্রেকিং নিউজ :
মদনে ১২ বছরের এক শিশু ধর্ষণের চেষ্টা অভিযোগে থানায় মামলা। নেত্রকোনায় ঈদ জামাতে হামলা, আহত ৮ মদন বাসী কে ঈদ উল আযহার শুভেচ্ছা জানিয়েছেন ইউএনও মোঃ অলিদুজ্জামান। খেলার মাঠের বল বাড়িতে যাওয়ায় সংঘর্ষ, বাবা-ছেলেকে কুপিয়ে জখম নেত্রকোনার খালিয়াজুরীতে মোবাইল কোর্ট অভিযান,বিপুল পরিমাণ অবৈধ জাল জব্দ নেত্রকোনায় চেয়ারম্যানের অপসারণ দাবিতে মানববন্ধন ও বিক্ষোভ প্রাথমিক শিক্ষায় নতুন ইতিহাস: দেশসেরা গৌরীপুরের তাহমিন ইসলাম আদিব মদন পৌরসভা অপরিকল্পিত ড্রেনেজ ব্যবস্থার কারণে জলবদ্ধতা ভুগছে পৌরবাসী। নেত্রকোনার দূর্গাপুরে ১৩০ বোতল ভারতীয় মদসহ দুই ব্যবসায়ী আটক জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় ভর্তি পরীক্ষা ২০২৫: তথ্য সহায়তা কেন্দ্র চালু করেছে ছাত্রশিবির

নেত্রকোণায় নিজের চরিত্র ঢাকতে আত্নীয়কে ফাঁসাতে মিথ্যা অপহরণ মামলা দায়ের।

নিজস্ব প্রতিনিধি
  • আপডেটের সময় : শনিবার, ১ ফেব্রুয়ারি, ২০২৫
  • ২১৩ বার পড়া হয়েছে

নেত্রকোণার কেন্দুয়ায় আত্নীয়কে ফাঁসাতে মিথ্যা অপহরণ মামলা দায়েরে অভিযোগ উঁঠেছে বাদির বিরুদ্বে। দলপা ইউনিয়নের বুধপাশা গ্রমের মৃত আবু সাঈদ মোঃ রবিনের স্ত্রী জাকিয়া সুলতানা (৩৩ ) বাদি হয়ে কেন্দুয়া থানায় গত ২৩ জানুয়রী ২০২৫ ছয়জনকে অভিযোক্ত করে একটি অপহরণ মামলা দায়ের করেণ ।
মামলার বিরণে উল্লেখ, ঘটনার দিন ২৩-০১-২০২৫ সময় অনুমান ০৫.০০ ঘটিকায় বদির একমাত্র কন্য নোহাকে বাদীর বাসার পাশে জুয়েলারি ব্যাবসায়ী মদনপুর ইউনিয়নের কাকনিকোণা গ্রামের মিরাজ উদ্দিনের ছেলে ১ নং বিবাদি আল মামুন (৩৩ ), প্রায়ই কু প্রস্তাবসহ আপত্তিকর কথা বার্তা বলে আসছিল ধীর্ঘদিন ধরে। । ভিকটিম নোহাকে মন ভূলানো কথা বলে প্রেমের ফাঁদে ফেলে তার নাবালিকা মেয়েকে অপহরণের সুযোগ খুঁজতেছিল। ঘটনার দিন ভিকটিম নোহা (১২ ) বাদিকে ঘুমের মধ্যে রেখে রাস্তার মধ্যে চলে আসে। মামলার বাদী সজাগ হয়ে রাস্তায় এসে দেখেন ১ নং বিবাদী আল মামুন (৩৩ )সহ আরও পাঁচ জন বিবাদীর সহায়তায় সিএনজি করে তার মেয়ে নোহাকে নিয়ে পালিয়ে গেছে। পরবর্তীতে বাদীর ডাক চিৎকারে সাক্ষীগণ আসলেও ভিকটিম নোহাকে উদ্বার করকে পারেননি। কেন্দুয়া থানা মামলা নং ২৭ তারিখ ২৯/০১/২০২৫ইং। ধারা নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইন ২০০০ (সং/২০ ) এর ৭/৯ (১) ৩০ তৎসহ ৫০৬ পেনাল কোড।

 

সরজমিনে তদন্তে জানা যায়, ভিকটিম নোহা (১২) বিবাদী আল মামুনের সাথে গত ৫/৭ মাস যাবৎ প্রেমের সম্পর্ক ঘড়ে তুলে। নোহার পরিবারে জানাজানি হলে মামুন ঘটনার দিন নোহাকে নিয়ে পালিয়ে যায়। মামুন নোহাদের বাসার পাশেই জুয়েলারি ব্যাবসা করে আসছিল। পারিবারিক জায়গা জমি নিয়ে বিরুধ থাকার কারণে নোহার আপন ফুপা হাবিবুর রহমান অরফে কাঞ্চন (৫৫) ও ফারহানা বহ্নি (৪৫) ফুফুকে এই ঘটনার জের হিসেবে মামলায় ২ ও ৩ নং আসামী করা হয়েছে।

 

বাজারের ব্যাবসায়ী রঘূনাথপুর গ্রামের নুরুল ইসলাম বলেন, বাদী জাকিয়া সুলতানার বাসার সাথেই আমার মেশিনের যন্ত্রপাতির ব্যাবসা। আমি ঘটনাটি একদিন পরে শুনেছি। আমি বেখুরহাটি বাজারে ব্যবসা করে আসছি। আমার জানামতে হাবিবুর রহমান অরফে কাঞ্চন ও তার স্ত্রী ফারহানা বহ্নি অত্যান্ত ভাল মানুষ। তারা এত জগন্য নয় যে আপন ভাস্তিকে আরেকজনকে দিয়ে অপহরণ করাবে। তারাতো ধীর্ঘদিন ধরে বাড়িতেই আসেন না। দুজনেই ঢাকায় থকেন, চাকরী ও করে দুজনেই। ফারহানা বহ্নির ভাইয়ের মেয়ে নোহা। পারিবারিক বিরোধে এ রকম একটা মিথ্যা মামলায় তাদেরকে আসামী করা হয়েছে তা অত্যান্ত দুঃখের বিষয়। আমি কেন এলাকার কোন লোক বিশ^াস করবেনা তারা এমন কাজের সাথে জরিত।

 

বুধপাশা গ্রামের মৃত রহিম মিয়ার ছেলে স্বপন মিয়া মামলায় ২নং সাক্ষী শামছুল হুদা বাচ্ছুর আপন ছোট ভাই জানান, এরকম একটা ঘটনা হয়েছে আমাদের পরিবারে আর আমি জানিনা। আমার ভাস্তি জামাই কাঞ্চ ও ভাস্তি বহ্নির সাথে জমা জমি নিয়ে বিরোধ আছে তাই বলে এ রকম একটি মামলায় তাদেরকে আসামী করা হয়েছে তা খুবই লজ্জাজনক। আমার আর কোন ভাষা নাই কিছু বলার। পরিবারের মান সন্মান আর রইলনা।

 

বাদীর বসত ঘরের সামনে প্রসাধনী দোকানদার ভাদেরা গ্রামের সুমন মিয়া বলেন, আমার দোকানের সামনের বাসাই বাদি জাকিয়ার বাসা আমি তিনদিন পরে শুনেছি এ রকম একটা ঘটনা ঘটেছে। এ ঘটনায় মামুনেই একমাত্র দয়ী।
ঘটনার চাঞ্চল্যকর তথ্য দিয়েছে নাম প্রকাশে অনিচ্চুক বেখুরহাটি বাজারের আরেক বাসিন্দা। তিনি বলেন, এই পরিবারটি আমাদের এলাকার একটি স্বনামধন্য পরিবার ছিল। আর এই পরিবারের কর্মকান্ড এখন ঘৃনায় পরিণত হচ্ছে। নোহার মা জাকিয়ার স্বামী মারা যাওয়ার পর থেকে মহিলাটি ব্যাপরোয়া হয়ে গেছে। শুনেছি নৈতিক চরিত্রও নষ্ট করে ফেলেছে। মামলার ৬নং সাক্ষী শফিকুর রহমান জাকিয়ার খালুশ্বশুর, তার সাথে জাকিয়ার অবৈধ সম্পর্ক রয়েছে বলে গুঞ্জন রয়েছে। যার প্রমাণ পাওয়া যায় একটি ভিডিও ফুটেজের মাধ্যমে। মেয়েটি তার মায়ের চরিত্রের বেহাল অবস্থা দেখে টিকতে না পেরেই হয়তো মামুন নামের ছেলেটির হাত ধরে পালিয়েছে। এই ঘটনায় মামুন ব্যাতিত অন্য কেউ দায়ী নয়। শুনলাম ভিকটিম নোহাকে মদনপুর থেকে উদ্বার করে তার পরিবারের কাছে দেওয়া হয়েছে।

 

এ মামলাটি সুষ্ট তদন্তের মাধ্যমে দোষিদের আইনের আওতায় আনার দাবি এলাকাবাসীর।

 

নেত্রকোণার কেন্দুয়ায় নিজের চরিত্র ঢাকতে আত্নীয়কে ফাঁসাতে মিথ্যা অপহরণ মামলা দায়েরে অভিযোগ উঁঠেছে বাদির বিরুদ্বে। দলপা ইউনিয়নের বুধপাশা গ্রমের মৃত আবু সাঈদ মোঃ রবিনের স্ত্রী জাকিয়া সুলতানা (৩৩ ) বাদি হয়ে কেন্দুয়া থানায় গত ২৩ জানুয়ারী ২০২৫ ছয়জনকে অভিযুক্ত করে একটি অপহরণ মামলা দায়ের করেণ ।
মামলার বিবরণে উল্লেখ, ঘটনার দিন ২৩-০১-২০২৫ সময় অনুমান ০৫.০০ ঘটিকায় বাদীর একমাত্র কন্য নোহাকে বাদীর বাসার পাশে জুয়েলারি ব্যবসায়ী মদনপুর ইউনিয়নের কাকনিকোণা গ্রামের মিরাজ উদ্দিনের ছেলে ১ নং বিবাদি আল মামুন (৩৩ ), প্রায়ই কু প্রস্তাবসহ আপত্তিকর কথা বার্তা বলে আসছিল ধীর্ঘদিন ধরে। । ভিকটিম নোহাকে মন ভূলানো কথা বলে প্রেমের ফাঁদে ফেলে তার নাবালিকা মেয়েকে অপহরণের সুযোগ খুঁজতেছিল। ঘটনার দিন ভিকটিম নোহা (১২ ) বাদীকে ঘুমের মধ্যে রেখে রাস্তার মধ্যে চলে আসে। মামলার বাদী সজাগ হয়ে রাস্তায় এসে দেখেন ১ নং বিবাদী আল মামুন (৩৩ )সহ আরও পাঁচ জন বিবাদীর সহায়তায় সিএনজি করে তার মেয়ে নোহাকে নিয়ে পালিয়ে গেছে। পরবর্তীতে বাদীর ডাক চিৎকারে সাক্ষীগণ আসলেও ভিকটিম নোহাকে উদ্ধার করতে পারেননি। কেন্দুয়া থানা মামলা নং ২৭ তারিখ ২৯/০১/২০২৫ইং। ধারা নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইন ২০০০ (সং/২০ ) এর ৭/৯ (১) ৩০ তৎসহ ৫০৬ পেনাল কোড।

 

সরজমিনে তদন্তে জানা যায়, ভিকটিম নোহা (১২) বিবাদী আল মামুনের সাথে গত ৫/৭ মাস যাবৎ প্রেমের সম্পর্ক গড়ে তুলে। নোহার পরিবারে জানাজানি হলে মামুন ঘটনার দিন নোহাকে নিয়ে পালিয়ে যায়। মামুন নোহাদের বাসার পাশেই জুয়েলারি ব্যবসা করে আসছিল। পারিবারিক জায়গা জমি নিয়ে বিরুধ থাকার কারণে নোহার আপন ফুপা হাবিবুর রহমান অরফে কাঞ্চন (৫৫) ও ফারহানা বহ্নি (৪৮) ফুফুকে এই ঘটনার জের হিসেবে মামলায় ২ ও ৩ নং আসামী করা হয়েছে।

 

বাজারের ব্যাবসায়ী রঘূনাথপুর গ্রামের নুরুল ইসলাম বলেন, বাদী জাকিয়া সুলতানার বাসার সাথেই আমার মেশিনের যন্ত্রপাতির ব্যবসা। আমি ঘটনাটি একদিন পরে শুনেছি। আমি বেখৈরহাটী বাজারে ব্যবসা করে আসছি। আমার জানামতে হাবিবুর রহমান অরফে কাঞ্চন ও তার স্ত্রী ফারহানা বহ্নি অত্যান্ত ভাল মানুষ। তারা এত জগন্য নয় যে আপন ভাস্তিকে আরেকজনকে দিয়ে অপহরণ করাবে। তারাতো দীর্ঘদিন দরে বাড়িতেই আসেন না। দুজনেই ঢাকায় থকেন, চাকরী ও করে দুজনেই। ফারহানা বহ্নির আপন ভাইয়ের মেয়ে নোহা। পারিবারিক বিরোধে এ রকম একটা মিথ্যা মামলায় তাদেরকে আসামী করা হয়েছে তা অত্যান্ত দুঃখের বিষয়। আমি কেন এলাকার কোন লোক বিশ্বাস করবেনা তারা এমন কাজের সাথে জড়িত।

 

বুধপাশা গ্রামের মৃত রহিম মিয়ার ছেলে স্বপন মিয়া মামলায় ২নং সাক্ষী শামছুল হুদা বাচ্ছুর আপন ছোট ভাই জানান, এরকম একটা ঘটনা হয়েছে আমাদের পরিবারে আর আমি জানিনা। আমার ভাস্তি জামাই কাঞ্চন ও ভাস্তি বহ্নির সাথে জমা জমি নিয়ে বিরোধ আছে তাই বলে এ রকম একটি মামলায় তাদেরকে আসামী করা হয়েছে তা খুবই লজ্জাজনক। আমার আর কোন ভাষা নাই কিছু বলার। পরিবারের মান সন্মান আর রইলনা।

 

বাদীর বসত ঘরের সামনে প্রসাধনী দোকানদার ভাদেরা গ্রামের সুমন মিয়া বলেন, আমার দোকানের সামনের বাসাই বাদী জাকিয়ার বাসা আমি তিনদিন পরে শুনেছি এ রকম একটা ঘটনা ঘটেছে। এ ঘটনায় মামুনেই একমাত্র দায়ী।
ঘটনার চাঞ্চল্যকর তথ্য দিয়েছে নাম প্রকাশে অনিচ্চুক বেখৈরহাটী বাজারের আরেক বাসিন্দা। তিনি বলেন, এই পরিবারটি আমাদের এলাকার একটি স্বনামধন্য পরিবার ছিল। আর এই পরিবারের কর্মকান্ড এখন ঘৃনায় পরিণত হচ্ছে। নোহার মা জাকিয়ার স্বামী মারা যাওয়ার পর থেকে মহিলাটি ব্যাপরোয়া হয়ে গেছে। শুনেছি নৈতিক চরিত্রও নষ্ট করে ফেলেছে। মামলার ৬নং সাক্ষী শফিকুর রহমান জাকিয়ার খালুশ্বশুর, তার সাথে জাকিয়ার অবৈধ সম্পর্ক রয়েছে বলে গুঞ্জন রয়েছে। যার প্রমাণ পাওয়া যায় একটি ভিডিও ফুটেজের মাধ্যমে। মেয়েটি তার মায়ের চরিত্রের বেহাল অবস্থা দেখে টিকতে না পেরেই হয়তো মামুন নামের ছেলেটির হাত ধরে পালিয়েছে। এই ঘটনায় মামুন ব্যাতিত অন্য কেউ দায়ী নয়। শুনলাম ভিকটিম নোহাকে মদনপুর থেকে উদ্বার করে তার পরিবারের কাছে দেওয়া হয়েছে।

 

এ মামলাটি সুষ্ট তদন্তের মাধ্যমে দোষিদের আইনের আওতায় আনার দাবি এলাকাবাসীর।

এই পোস্টটি আপনার সামাজিক মিডিয়াতে শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই বিভাগের আরও খবর
© All rights reserved © 2021 khobornetrokona
Developed by: A TO Z IT HOST
Tuhin