ইনচানের স্ত্রী বকুলা আক্তার( ৪৫ ) বলেন, মানুষের দ্বারে দ্বারে গিয়ে সাহায্য করে একটু চিকিৎসা করছি, করোনার মহামারীর প্রাদুর্ভাব বেড়ে যাওয়ার কারণে এখন মানুষেরাও সাহায্য দেয় না , খুব কষ্টে জীবনযাপন করতেছি, টাকার অভাবে চিকিৎসা করতে পারছি না আমার স্বামী ইনচান মিয়ার।
১৭ বছরের ছেলে শরীফ এখন তাদের একমাত্র সম্বল সারাদিন উপার্জন করে যে কয়টা টাকা পায় তা দিয়ে কোন রকম ডাল ভাত খেয়ে বেঁচে আছি একথা বলে কান্নায় ভেঙে পড়ে হতদরিদ্র ইনচানের ছেলে শরিফ।
হতদরিদ্র ইনচান বর্তমানে বাঁশরী উত্তর পাড়া গ্রামে গাছের নিচে তার অবস্থান। এলাকাবাসীর সাথে কথা বলে জানা যায় ,দীর্ঘদিন যাবত ইনচান মিয়ার ডান পায়ের সেফটি হওয়ার কারণে চিকিৎসা নিতে হচ্ছে ,এলাকাবাসীর যতটুকু পেরেছেন সহযোগিতা করেছেন।
মদনের সমাজের বিত্তবানদের কাছে বিশেষভাবে অনুরোধ জানান ইনচান ও তার স্ত্রী বকুলা আক্তার। চিকিৎসার জন্য সহযোগিতা কামনা করেন সমাজের বিত্তবানদের কাছে।