এতে সভাপতি হয়েছেন, রবিউল আওয়াল শাওন এবং সাধারণ সম্পাদক সোবায়েল আহমেদ খান। নেত্রকোনা জেলায় ছাত্রলীগের আশিকুর ফারাস দোদুলকে যুগ্ন-সাধারণ সম্পাদক পদে মনোনীত করায় কেন্দ্রীয় কমিটির সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদক কে অভিনন্দন জানান আনন্দমোহন বিশ্ববিদ্যালয় কলেজ ময়মনসিংহ ও জেলা ছাত্রলীগের সাবেক কাউন্সিলর মিল্লাতুল ইসলাম (সোহাগ)।
মিল্লাতুল ইসলাম (সোহাগ) বলেন, “তিন মাস ভারপ্রাপ্ত থাকার পর ছাত্রলীগের ৭২ তম প্রতিষ্ঠা বার্ষিকীর অনুষ্ঠানে আল-নাহিয়ান খান জয় ও লেখক ভট্টাচার্য কে পূর্ণাঙ্গ সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদক হিসেবে ঘোষণা করেন বঙ্গমাতা জননেত্রী শেখ হাসিনা”। তিনি নেত্রকোনার ছাত্রলীগের নবগঠিত নেতাদের কবিতা আবৃত্তি দিয়ে শুভেচ্ছা জানান,
“তারা ছাত্রলীগ নেতাকর্মী”
যে বয়সে নরম কন্ঠে
প্রেয়সীর বরমাল্য পেতে
প্রপোজ করার কথা।
সে বয়সে তাদের কন্ঠ প্রতিবাদী
বজ্র শ্লোগানে খুঁজে নিয়েছে ঠাঁই,
দেশ প্রেমি মানুষের ক্লান্ত মিছিলে
তারা ছাত্রলীগ নেতাকর্মী।
এছাড়াও শুভেচ্ছা জানান মোঃ নাসিম জাহাঙ্গীর ভূইয়া আনন্দ মোহন বিশ্ববিদ্যালয় কলেজ ছাত্রলীগ। নবগঠিত যুগ্ন- সাধারণ সম্পাদক আশিকুর ফারাস দোদুল শুভেচ্ছা প্রেক্ষিতে বলেন, জেলার দক্ষিণ অন্ঞ্চল ছাত্রলীগের পক্ষে যে কোন অন্যায়, দুর্নীতির বিরুদ্ধে প্রতিবাদী হয়ে কাজ করে যাব। গরিব দুঃখি অসহায় মানুষকে বিভিন্নভাবে সহযোগিতা করব।
দীর্ঘদিন পর কমিটির অনুমোদন ও নিজে যুগ্ন- সাধারণ সম্পাদক হওয়ার অনুভূতি ব্যক্ত করতে গিয়ে দোদুল জানান, অনুভূতি এককথায় অসাধারণ। কেন্দ্রীয় নেতারা যেভাবে জেলার সভাপতি, সাধারণ সম্পাদক তথা মূল নেতৃত্ব বেছে নিয়েছেন তা সত্যিই নেত্রকোনা জেলা ছাত্রলীগের জন্য বড় পাওয়া। চমৎকার এই সিদ্ধান্তের জন্য কেন্দ্রীয় সভাপতি আল-নাহিয়ান খান জয় ও সাধারণ সম্পাদক লেখক ভট্টাচার্য’র সিদ্ধান্তের প্রতি সারাজীবন শ্রদ্ধা বজায় থাকবে।
নেত্রকোনা জেলা ছাত্রলীগের এখন শুধু সামনে এগিয়ে যাওয়ার সময় আমরা নিষ্টা ও সততার সাথে কাজ করে যাব এবং বাংলাদেশ আওয়ামীলীগ সভানেত্রী মাননীয় প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনার হাতকে শক্তিশালী করার জন্য সর্বদাই সচেতন থাকব।