মেয়াদোত্তীর্ণ কমিটি গুলো করা হয়েছে বিলুপ্ত এবং চলমান রয়েছে নতুন নেতৃত্ব যাছাই বাছাইয়ের কর্মযজ্ঞ। সারা জেলায় ছাত্রলীগকে গতিশীল করার যে দায়িত্ব নিয়েছেন সেটা প্রতিফলনে দুই নেতৃত্বদ্বয়ের ব্যস্ততা এখন অনেকটাই দৃশ্যমান।
ছাত্রলীগের নেতৃত্ব পাওয়ার প্রতিযোগিতা সবসময়ই আলোচনার শীর্ষে থাকে। এ নিয়ে বেশ সরব অবস্থানে আছে নেত্রকোণা ছাত্রলীগ। কলেজ ও উপজেলাগুলোতে কেমন লিডারশীপ আসবে তা নিয়েও বিস্তীর্ণ আলোচনা চলছে সর্ব মহলে।
গত ১৩ জুলাই নেত্রকোণা ছাত্রলীগের সভাপতি- সাধারণ সম্পাদক স্বাক্ষরিত এক প্রেস বিজ্ঞপ্তির পর থেকেই জোড়ালো হয়েছে সেই আলোচনা। ইতিমধ্যেই সম্পন্ন হয়েছে জেলার আওতাধীন ১৪ টি ইউনিটের প্রার্থীদের সিভি গ্রহণ।
এ বিষয়ে জেলা ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক সোবায়েল আহম্মেদ খানের স্পষ্ট বক্তব্য, স্বচ্ছ ও ক্লীন ইমেজের ছাত্ররাই নেতৃত্বে আসবে। আমরা যাছাই বাছাই শুরু করে দিয়েছি। প্রার্থী বাছাইয়ে কোনো লিংক-তদবির চলবে না। যোগ্যতা অনুযায়ী আমরা দায়িত্ব তুলে দিবো।
তিনি আরও বলেন, কমিটির কাজ শুরু করাতে কর্মীদের মুখে হাসি ফুটছে, আমি সুখ পাচ্ছি। শেষ পর্যন্ত এই হাসি ধরে রাখাটাই এখন বড় চ্যালেঞ্জ। বিএনপি পরিবারের কেউ কমিটিতে স্থান পাবে না এটা নিশ্চিত।
বিশেষত করোনা দুর্যোগকাল থেকে শুরু করে বন্যা পরিস্থিতি পর্যন্ত যারা সাধারণ মানুষের আস্থা অর্জন করেছে তাদের প্রতিও আমরা বিশেষ নজর রাখবো।